১১ নভেম্বর, ২০১৬ তারিখে ‘দৈনিক আমাদের সময়’-এ কবি ও সম্পাদক অমিত গোস্বামী ‘ভারতীয় ভিসা প্রাপ্তি নিয়ে টালবাহানা’ শিরোনামে একটি কলাম লেখেন। তার লেখা পড়ে এবং বাংলাদেশের মানুষের ভোগান্তির কথা স্মরণ করে আজকের এই লেখা লিখতে চাই। যারা ভারতের ভিসা পাওয়ার জন্য দৌড়ঝাঁপ করেছেন বা আগামীতে দৌড়ঝাঁপ করবেন বলে মনে করেছেন এই লেখা তাদের জন্য একটু
বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। স্বাধীন পাকিস্তান রাষ্ট্রের অভ্যুদয়ের দুই বছর পরেই ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন ঢাকার রোজ গার্ডেনে এক ঝাঁক লড়াকু নেতার অংশগ্রহণে এই দলটির জন্ম হয়। দেখতে দেখতে বৃহৎ এই রাজনৈতিক দল ৬৭ বছর অতিক্রম করল। এই ৬৭ বছরে দলটির নেতৃত্ব দিয়েছেনÑ মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও
বঙ্গীয় ভূখ-ে রাজনৈতিক দুরবস্থার অবসান ঘটাতে প্রথম যে দল জনগণের আশা-আকাক্সক্ষাকে বাস্তবায়ন করতে বুক ফুলিয়ে দাঁড়ায় তার নাম বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। আজকের বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আর দল গঠিত হওয়ার মুহূর্তের আওয়ামী লীগ কোনোভাবেই এক নয়। সময়ের ব্যবধানের সঙ্গে সঙ্গে দলের অনেক কিছুই বদলেছে অথবা বদলাতে হয়েছে। আওয়ামী লীগ যখন পূর্ব বঙ্গে গঠিত হয় গঠনকালীন সময়েই
আজ তেসরা নভেম্বর জাতীয় জেলহত্যা দিবস। ১৯৭৫ সালের এই দিনে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্ঠে নির্মমভাবে শহিদ হয়েছিলেন জাতীয় চার নেতা। অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে লক্ষ্য করলাম আজকের পত্র-পত্রিকায় মর্মন্তুদ জেলহত্যা দিবস নিয়ে খুব কমই লেখালেখি হয়েছে। আমাদের ফাউন্ডেশনে প্রতিদিনই প্রায় পঁচিশের ঊর্ধ্বে পত্রিকা রাখা হয়। এতগুলো পত্রিকার মধ্যে হাতে গোনা কয়েকটি ছাড়া বেশিরভাগ পত্রিকাই বিষয়টি
বাংলাদেশের বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে জনমনে সীমাহীন অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। এমন কোনোদিন নেই যেদিন পত্র-পত্রিকায় ও টেলিভিশনের টক-শোগুলোতে আমাদের শিক্ষার অব্যবস্থাপনা কিংবা শিক্ষার ত্রুটি-বিচ্যুতি নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা না হচ্ছে। কিন্তু আমাদের শিক্ষামন্ত্রক বা শিক্ষা-বিষয়ক নীতি-নির্ধারকরা তাতে কর্ণপাত করছে এমন কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। একটি অসুস্থ ধারার বিকলাঙ্গ শিক্ষা ব্যবস্থায় ভর করে পুরো জাতি আগামীতে কোথায় গিয়ে
যখন প্রশ্ন আসে যুদ্ধ না শান্তি? আমরা জবাব দেই শান্তি শান্তি শান্তি! মোনায়েম সরকার বর্তমান পৃথিবী হিংসা আর স্বার্থপরতায় উন্মত্ত হয়ে উঠেছে। তাই দেশে-দেশে ও মানুষে-মানুষে মারামারি, কাটাকাটি, রক্তপাত লেগেই আছে। মানুষের জন্য যা ক্ষতিকর সে সব করা মানুষের উচিত নয়, তবু মানুষ মোহে অন্ধ হয়ে বা ক্ষমতার অপব্যবহার করতে এমন কিছু আবেগী সিদ্ধান্ত নিয়ে