বিশ্বব্যাপী জাতীয়তাবাদী চেতনার উত্থান ও শোষিতের জেগে ওঠা মোনায়েম সরকার আমার বিগত দিনের একটি লেখায় বলেছিলামÑ সারা পৃথিবীর মানুষকে ইতিহাস, ‘অন্তত এই শিক্ষা দিয়েছে যে, জনসাধারণের ইচ্ছাশক্তির পরাজয় নেই। এমন কি এক বিশ্ব শক্তির সমরসম্ভার দিয়েও জনগণের মুক্তিসংগ্রাম দমন করা যায় না।’ এ কথা ক্রমে ক্রমে প্রমাণ হতে চলেছে। পৃথিবীর মানুষ আজ ব্যক্তিগত-গোষ্ঠীগত ও জাতিগত
জন কেরির ঢাকা সফর ও ফিরে দেখা একাত্তর মোনায়েম সরকার মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরি গত ২৯ আগস্ট, ২০১৬ তারিখে ঢাকা সফর করে গেলেন। তার সফর নিয়ে পত্র-পত্রিকায় রাজনীতি ও কূটনীতি বিশ্লেষকগণ নানারকম বিশ্লেষণ করছেন। আমি কোনো রাজনৈতিক বা কূটনৈতিক বিশ্লেষণ করতে চাই না। জন কেরির আট ঘণ্টার ঢাকা সফর ঘিরে আমার মনে উঁকি দিচ্ছে ১৯৭১
আগস্ট শোকের মাস। এই আগস্ট মাসেই বাঙালি জাতি হারিয়েছে তাদের অনেক কৃতী সন্তান। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে আমরা ১৯৪১ সালের ৭ আগস্ট হারিয়েছি, বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামকে হারিয়েছি ১৯৭৬ সালের ২৯ আগস্ট, ১৯৪৫ সালের ১৮ আগস্ট আমরা হারালাম নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসুকে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বাঙালি জাতি হারিয়েছে তাদের প্রিয় নেতা, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি,
সমাজতন্ত্রের রক্তাক্ত অতীত ও কাল্পনিক ভবিষ্যৎ মোনায়েম সরকার মানুষ শোষণ থেকে মুক্তি চায়। মুক্তি মানে মৌলিক অধিকারের প্রশ্নে সব মানুষ সমান সুযোগ পাবে- সে কথাই বোঝানো হয়েছে। প্রতিটি মানুষের অধিকার আছে পৃথিবীতে সুন্দর ও সুস্থভাবে বাঁচার। প্রতিটি মানুষ তার শ্রম অনুযায়ী রাষ্ট্রীয় সেবা পাবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু আধুনিক যুগে দাঁড়িয়ে এই কথা যত সহজে বলা
অতীত আলোকে সংলাপের আদৌ প্রয়োজন আছে কি? মোনায়েম সরকার সন্ত্রাস, দুর্নীতি ও সংলাপ- এই তিনটি শব্দ আজ বিশ্বব্যাপী আলোচিত হচ্ছে, এই তিনটি শব্দই জনপ্রিয় ও মুখরোচক করেছে বিশ্বের ভয়াবহ সন্ত্রাসী সাম্রাজ্যবাদী শক্তি আমেরিকা, দুই দুইটি বিশ্বযুদ্ধে তাদের গায়ে কোনো স্পর্শ লাগেনি, বর্তমানে মধ ্যপ্রাচ্যে যে সন্ত্রাস চলছে তার ফলে ইউরোপের দেশে দেশে সৃষ্টি হয়েছে মানবিক